User-agent: Mediapartners-Google User-agent: Google-Display-Ads-Bot

মনোলোক : দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক বিশেষজ্ঞ মাইকেল কুগেলম্যানের মতে, ভারতের সামনে আকর্ষণীয় নয় এমন চারটি বিকল্প রয়েছে।
ভারত হাসিনাকে হস্তান্তর করতে পারে, ‘যা তারা সত্যিকার অর্থে করতে চায় না’। দেশটি এখন যে অবস্থানে আছে (চুপ থাকা), তা বজায় রাখতে পারে। যদিও আগামী বছর একটি নতুন নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসার পর দিল্লির জন্য এটি ক্রমেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে।
অথবা ভারত হাসিনাকে নীরব থাকার জন্য চাপ দিতে পারে এবং তাঁকে বিবৃতি বা সাক্ষাৎকার দেওয়া থেকে বিরত থাকতে বলতে পারে। নিজের দল আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব দিতে থাকায় এমন কিছু তিনি ‘মেনে নিতে প্রস্তুত নন’। আর দিল্লিও এমন কিছু কার্যকর করবে না বলে মনে হয়।
কুগেলম্যান বলেন, অপর বিকল্পটি হলো তাঁকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য তৃতীয় একটি দেশ খুঁজে বের করা। কিন্তু সেটাও অনেক জটিল, কারণ খুব কম সরকারই গুরুতর আইনি সমস্যা এবং নিরাপত্তার প্রয়োজন রয়েছে এমন একজন অতিথিকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত হবে।
হাসিনাকে প্রত্যর্পণ করা অচিন্তনীয়। ভারতের ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দল—উভয়েই তাঁকে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে দেখে। কুগেলম্যানের মতে, ‘ভারত গর্ব করে যে সে তার বন্ধুদের বিরুদ্ধে যায় না।’
ভারতের ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দল—উভয়েই তাঁকে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে দেখে, কুগেলম্যানের মতে, হাসিনাকে প্রত্যর্পণ করা অচিন্তনীয়
Leave a Reply